জনতার খবর ডেস্কঃ অমর একুশে বইমেলা ২০২২ শেষ হয়েছে আজ। করোনা পরিস্থিতিতে দেরিতে শুরু হওয়া এবারের মেলায় প্রকাশক-বিক্রেতাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বিক্রির পরিমাণও গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি। আর এতে কিছুটা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন লেখক-প্রকাশকরা। শেষদিন উপলক্ষে বাংলা একাডেমির পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী দুপুর ১টায় খুলে যায় মেলার দ্বার। এরপর থেকেই বইপ্রেমীরা ভিড় জমাতে শুরু করেন। বিকেলের পর সেই ভিড় পরিণত হয় জনসমুদ্রে। বন্ধু-বান্ধব, পরিবার-পরিজনকে সঙ্গে করে সবাই ঘুরে দেখেছেন শেষদিনের মেলা। ফেরার পথে সঙ্গি করেছেন ব্যাগ ভর্তি নতুন বই।
এ বছর একুশে বইমেলায় সাড়ে ৫২ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ১৭ গুণ বেশি। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ) বিকেলে সমাপনী অনুষ্ঠানে মেলার সদস্য সচিব ও বাংলা একাডেমি পরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য জানান। তিনি জানান, এবারের মেলায় কেবল বাংলা একাডেমির ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার বই বিক্রি হয়েছে। আর পুরো মেলায় বিক্রি হয়েছে ৫২ কোটি ৫০ লাখ টাকার বই। প্রকাশকদের হিসাব অনুযায়ী গত বছর মেলায় তিন কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছিল। সে অনুযায়ী এবার ১৭ গুণ বেশি টাকার বই বিক্রি হয়েছে।
জালাল উদ্দিন বলেন, এবারের মেলায় ৩ হাজার ৪১৬টি নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে। বাংলা একাডেমি পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী এবারের মেলায় মানসম্মত বই প্রকাশ হয়েছে ৯০৯টি, যা মেলায় প্রকাশিত নতুন বইয়ের হিসাবে ২৫ শতাংশ। করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে এ বছর বইমেলা শুরু হয় ১৫ ফেব্রুয়ারি। প্রথমে বলা হয়েছিল মেলা হবে ১৪ দিন, অর্থাৎ ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। কিন্তু পরে প্রকাশক, পাঠক ও দর্শণার্থীদের আগ্রহে বইমেলার সময়সীমা ১৭ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
অমর একুশে বইমেলা ২০২২ শেষ হয়েছে আজ। করোনা পরিস্থিতিতে দেরিতে শুরু হওয়া এবারের মেলায় প্রকাশক-বিক্রেতাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বিক্রির পরিমাণও গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি। আর এতে কিছুটা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন লেখক-প্রকাশকরা। শেষদিন উপলক্ষে বাংলা একাডেমির পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী দুপুর ১টায় খুলে যায় মেলার দ্বার। এরপর থেকেই বইপ্রেমীরা ভিড় জমাতে শুরু করেন। বিকেলের পর সেই ভিড় পরিণত হয় জনসমুদ্রে। বন্ধু-বান্ধব, পরিবার-পরিজনকে সঙ্গে করে সবাই ঘুরে দেখেছেন শেষদিনের মেলা। ফেরার পথে সঙ্গি করেছেন ব্যাগ ভর্তি নতুন বই।
এ বছর একুশে বইমেলায় সাড়ে ৫২ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ১৭ গুণ বেশি। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ) বিকেলে সমাপনী অনুষ্ঠানে মেলার সদস্য সচিব ও বাংলা একাডেমি পরিচালক জালাল উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য জানান। তিনি জানান, এবারের মেলায় কেবল বাংলা একাডেমির ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার বই বিক্রি হয়েছে। আর পুরো মেলায় বিক্রি হয়েছে ৫২ কোটি ৫০ লাখ টাকার বই। প্রকাশকদের হিসাব অনুযায়ী গত বছর মেলায় তিন কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছিল। সে অনুযায়ী এবার ১৭ গুণ বেশি টাকার বই বিক্রি হয়েছে।
জালাল উদ্দিন বলেন, এবারের মেলায় ৩ হাজার ৪১৬টি নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে। বাংলা একাডেমি পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী এবারের মেলায় মানসম্মত বই প্রকাশ হয়েছে ৯০৯টি, যা মেলায় প্রকাশিত নতুন বইয়ের হিসাবে ২৫ শতাংশ। করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে এ বছর বইমেলা শুরু হয় ১৫ ফেব্রুয়ারি। প্রথমে বলা হয়েছিল মেলা হবে ১৪ দিন, অর্থাৎ ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। কিন্তু পরে প্রকাশক, পাঠক ও দর্শণার্থীদের আগ্রহে বইমেলার সময়সীমা ১৭ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
বাংলা একাডেমি সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল গত সাত বছরে বইমেলায় মোট ৩৭৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকার বই বিক্রি হয়েছে। ২০১৪ সালে বিক্রি হয়েছে সাড়ে ১৬ কোটি টাকার বই, ২০১৫ সালে ২১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, ২০১৬ সালে ৪০ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ২০১৭ সালে ৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা, ২০১৮ সালে ৭০ কোটি টাকা, ২০১৯ সালে ৮০ কোটি টাকা, ২০২০ সালে ৮২ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়। ২০২১ সালে মোট ৩ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছিল। সেদিক থেকে এবারের মেলায় বিক্রি বেড়েছে সাড়ে ১৭ গুণ। মোট বই প্রকাশ হয়েছে ৩ হাজার ৪১৬টি। এর মধ্যে মানসম্পন্ন বই নির্বাচিত হয়েছে ৯০৯টি।