ঝালকাঠি প্রতিনিধি
ঝালকাঠির সদর উপজেলার নথুল্লাবাদ ইউনিয়নের পিরন্ডা গ্রামে প্রতারক ,ভূমিদস্যূ মাদক ব্যবসায়ীদেও হাত থেকে এলাকাবাসী পরিত্রাণ চায়। এই গ্রামের মন্টু ফকির ও তার পুত্র মো: শওকত ইসলাম ও রুস্তমআলী ফকিরের পুত্র রুবেল ফকির এরা বিভিন্ন দুর্নীতির সাথে জড়িত রয়েছে এক বছর পূর্বেও শওকত ইসলাম প্রাণ কোম্পানিতে একটি মাঠ পর্যায়ে ছোট চাকরি করতো বর্তমানে অল্প সময়ের মধ্যে সে লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হয়েছেন বলে এলাকায় মানুষ অভিযোগ করেছেন।
এরা নিজেদের ঘরবাড়ি ভাংঙ্গচুর করে অন্যদের ফাসায়, মিথ্যা ডাকাতি মামলা করে সেই মামলাবাদী ও সাক্ষী হয় । এই ভাবে অপরাধ করে ফায়দা লোটে । গত ২৪ সালের ৩১ অক্টোবর রুবেল ফকির বাদী হয়ে ঝালকাঠি থানায় অভিযোগ দায়ের করে । এতে দাবী করা হয় তার বসত ঘরে গ্রীল কেটে ভিতরে প্রবেশ করে তার ভাবি ও মাকে মুখবেধে রেখে ২লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা, ৫ ভরি সোনা,টেলিভিশন ও জায়গা জমির দলিলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপর্ণ কাগজপত্র নিয়ে যায়। এই মামলায় প্রতিবেশি মো: সাইদুল ফকির ,মো: সাইফুল ফকির, মো: মোস্তফা ফকির তারপুত্র মো: মামুন ফকিরকে এজাহারনামীয় আসামী করা হয় এবং সাক্ষী করা হয় তাদের দলভুক্ত মো: শওকত ইসলামকে ।
২০১৮ সালে সাইফুল ও সাইদুলের জায়গার আতœসাৎ করার জন্য ল্যান্ডসার্ভে মামলা করে ভুয়াডিগ্রি লাভ করে। তারা এই ড্রিগ্রির পেক্ষিতে ৩২৮ ও ৩২৯ খতিয়ান বের্কড করে। পরবর্তী সাইফুল ও সাইদুলরা কাগজপত্রসংগ্রহ করে আদালতে প্রতিকার চেয়ে মামলা করলে উল্লেখিত জায়গার এই নতুন খতিয়ান সঠিক না থাকায় খতিয়ান বাতিল করা হয় এবং ভুয়াডিগ্রি প্রকাশ পায়। সেই কারনেই সাইফুল ও সাইদুল সহ ৪ জনের বিরুদ্ধে এই ডাকাতি মামলা করা হয়েছিল। থানা পুলিশ জানিয়েছে এরা এলাকার চি্িহত ভ‚মিদস্যু হলেও কৌশলী হওয়ায় এদেও বিরেুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সময় লাগছে ।